অল ইন্ডিয়া ক্ষত্রিয় সমাজের পক্ষ থেকে বনভোজনের আয়োজন।উপস্তিত বিধায়ক হরেরাম সিং

 

 জামুড়িয়া:-সত্যনারায়ণ সিং-সর্বভারতীয় ক্ষত্রিয় সমাজ পশ্চিম বর্ধমান আসানসোলের পক্ষ থেকে রবিবার জামুরিয়া এলাকার শ্রীপুর মোড়ে অবস্থিত গুঞ্জন পার্কে একটি বনভোজের আয়োজন করা হয়েছিল।  এই অনুষ্ঠানে সমাজের পক্ষ থেকে জামুরিয়া বিধানসভার বিধায়ক হরেরাম সিং এবং ইসিএল সাতগ্রাম শ্রীপুর এরিয়ার জেনারেল ম্যানেজার উপেন্দ্র সিং প্রধানত উপস্থিত ছিলেন।এরা ছাড়াও উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রাধা গোবিন্দ সিং, নবীনচন্দ্র সিংহ, তারকেশ্বর সিং, মহেশ সিং, গিরিশ সিং, সুরেন্দ্র সিং, রঞ্জিত সিং, মহাতাম সিং, বীর বাহাদুর সিং,

 সভাপতি যোগেশ সিং, কার্যকরী সভাপতি-গোপাল সিং, সহ-সভাপতি-বিজয় কুমার সিং, বিজয় সিংহ, সঞ্জয় সিং, বিনোদ ওরফে মুন্না সিং, অভয় সিং, সাধারণ সম্পাদক-প্রেম ওরফে গুড্ডু সিং, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক-রাজেশ সিং, সম্পাদক সঞ্জয় সিং, ড. জিতেন্দ্র সিং, রাজু সিং, শৈলেন্দ্র সিং, সত্যজিৎ ওরফে চাঙ্কি সিং, সাংগঠনিক সম্পাদক-অনিল সিং, প্রীতম সিং, মনোজ সিং, সানি সিং, জিতেন্দ্র সিং, ধনজয় সিং, কোষাধ্যক্ষ-সুনীল সিং, যুগ্ম কোষাধ্যক্ষ-অজয় সিং সহ সমগ্র পশ্চিম বর্ধমান জেলা ও আশপাশের এলাকার ক্ষত্রিয় সম্প্রদায়ের অনেক গণ্যমান্য ব্যক্তিগণ।এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত সকল অতিথিরা মহারানা প্রতাপের ছবিতে মালা অর্পণ করেন।পরে বিশেষ অতিথিদের ফুলের তোড়া ও পোশাক দিয়ে সম্মানিত করা হয়।  এই উপলক্ষে বিধায়ক হরেরাম সিং বলেন, প্রতি বছরের মতো এ বছরও রাজপুত সম্প্রদায়ের পক্ষ থেকে বনভোজের আয়োজন করা হয়েছে যাতে রাজপুত সম্প্রদায়ের লোকেরা তাদের পরিবার নিয়ে অংশগ্রহণ করছে।  তিনি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দেখানো পথে ঐক্যবদ্ধভাবে চলার জন্য সম্প্রদায়ের মানুষকে আহ্বান জানান এবং আশ্বাস দেন যে পশ্চিমবঙ্গ সরকার এই সমাজের প্রতিটি সুখে-দুঃখে তাদের পাশে থাকবে।  বিধায়ক বলেছিলেন যে তাঁর প্রতিশ্রুতি অনুসারে তিনি খুব শীঘ্রই আসানসোলে মহারানা প্রতাপের একটি মূর্তি স্থাপন করবেন।  রাজপুত সমাজ থেকে যৌতুকের কুপ্রথা দূর করার চেষ্টা করার কথাও বলেছেন তিনি।

নবীনতর পূর্বতন