পার্থ ঝা,মানিকচক:- সামনেই পৌষ মাস। এমন ঠান্ডার মরশুমে আমেজ নিয়ে আসে ভাপা পিঠে। নরম তুলতুলে সাদা পিঠে। কামড় দিতেই খেজুর গুড়ের গন্ধ। সব মিলিয়ে ভাক্কার স্বাদে মেতে উঠেছে মানিকচকের ভাক্কা প্রেমী মানুষ। মালদার মানিকচকের মথুরাপুর চৌরঙ্গী মোড় এলাকায় দেদার ভাবে বিকাচ্ছে ভাক্কা। নামীদামি রেস্তোরা হোটেলের খাবারকেও এক তুড়িতে হারিয়ে দিতে পারে। শীতের শুরুতে মথুরাপুর এলাকায় ভাক্কার দোকান চোখে পরে। সন্ধ্যা নাগাদ ভাক্কার দোকানে ভিড় জমাচ্ছেন মাক্কা প্রেমীরা। নতুন ধানের চালের গুঁড়ো সামান্য পরিমাণে গুড়, নারকেলের মালাইয়ের মধ্যে ভরে এই ভাক্কার আকৃতি দেওয়া হয়। সেটাকে উনুনের ফুটন্ত জলের মুখবন্ধ হাঁড়ির মধ্যে রেখে ভাপে সিদ্ধ করা হয়। নতুন চাল এবং উনুনের ওঠা ভাপে সব মিলিয়ে মিলেমিশে এক অনবদ্য স্বাদ নিয়ে আসে।
মথুরাপুর বাজার এলাকার রাস্তার ধারের দোকানগুলিতে ভিড় করেন ক্রেতারা। এই দিয়েই চলে তাদের সংসারের চাকা। এই বিষয়ে ভাক্কা বিক্রেতা রিঙ্কু মন্ডল জানান, নতুন চালের গুঁড়ো এবং খেজুর গুড় মিলিয়ে এই ভাক্কা তৈরি করা হয়। এর জন্য বিশেষ ধরনের হাড়ি বানাতে হয়। বিগত কয়েক বছর ধরে এই ব্যবসার সাথে যুক্ত রয়েছি। সবে মাত্র এই বছরের ব্যবসা শুরু হয়েছে। আশা করছি বিক্রি বারবে। প্রতিটি ভাক্কার দাম ১০ টাকা রেখেছি। সব মিলিয়ে ১৫০০ টাকার মত আয় হয়।
ভাক্কা কিনতে এসে সুজিত বসাক জানান, প্রতিবছর শীতকালে এখানে ভাক্কা পাওয়া যায়। খেতে খুব ভালো লাগে। আমরা এটা খুব পছন্দ করি।
আরেক স্থানীয় বাসিন্দা সুভাষ রায় জানান, দুইজন ব্যবসায়ী প্রত্যেক দিন সন্ধ্যা বেলা ভাক্কা বিক্রি করে। আমরা সকলেই এই পিঠে খেতে ভালবাসি। ধোঁয়া ওঠা ভাক্কা মুখে দিতেই অদ্ভুত স্বাদ অনুভব করি।
মথুরাপুর বাজার এলাকার রাস্তার ধারের দোকানগুলিতে ভিড় করেন ক্রেতারা। এই দিয়েই চলে তাদের সংসারের চাকা। এই বিষয়ে ভাক্কা বিক্রেতা রিঙ্কু মন্ডল জানান, নতুন চালের গুঁড়ো এবং খেজুর গুড় মিলিয়ে এই ভাক্কা তৈরি করা হয়। এর জন্য বিশেষ ধরনের হাড়ি বানাতে হয়। বিগত কয়েক বছর ধরে এই ব্যবসার সাথে যুক্ত রয়েছি। সবে মাত্র এই বছরের ব্যবসা শুরু হয়েছে। আশা করছি বিক্রি বারবে। প্রতিটি ভাক্কার দাম ১০ টাকা রেখেছি। সব মিলিয়ে ১৫০০ টাকার মত আয় হয়।
ভাক্কা কিনতে এসে সুজিত বসাক জানান, প্রতিবছর শীতকালে এখানে ভাক্কা পাওয়া যায়। খেতে খুব ভালো লাগে। আমরা এটা খুব পছন্দ করি।
আরেক স্থানীয় বাসিন্দা সুভাষ রায় জানান, দুইজন ব্যবসায়ী প্রত্যেক দিন সন্ধ্যা বেলা ভাক্কা বিক্রি করে। আমরা সকলেই এই পিঠে খেতে ভালবাসি। ধোঁয়া ওঠা ভাক্কা মুখে দিতেই অদ্ভুত স্বাদ অনুভব করি।