ইলামবাজারের অংকনা ১৫ মিনিটে আট রকমের নাচ দেখিয়ে নাম তুললো ইন্ডিয়া ও এশিয়া বুকস অব রেকর্ডে

 


জয়ন্ত মন্ডল, বীরভূম : মাত্র ৯ বছর বয়সে নাচের পারদর্শী দেখিয়ে নাম তুললো ইন্ডিয়া ও এশিয়া বুক সব রেকর্ডসে। বীরভূম জেলার ইলামবাজার ব্লকের ইলামবাজারের এক পরিবারের ছোট্ট নয় বছরের মেয়ে অংকনা দাস। ১৫ মিনিটে ৮ রকমের দেশ ও বিদেশের নিত্য প্রদর্শনীর মাধ্যমে এই নাম গড়ল। এই খবর পাওয়ার পর এলাকায় আনন্দের উচ্ছ্বাস ভেসে আসে।


বাবা সমীর কুমার দাস পেশায় দুর্গাপুর গভর্নমেন্ট হাই স্কুলের বাংলার শিক্ষক, সূত্রে প্রকাশ সমীর কুমার দাস এলাকায় সাংস্কৃতিক মানুষ হিসেবে পরিচিত যেমন, নাচ গান আবৃত্তি। সেই সুবাদে অঙ্কনা দাস ছোট্ট মেয়েকে তিন বছর বয়সে বিশ্বভারতীর খ্যাতনামা নাচের জয়দেব কেন্দুলির শিক্ষক রাজিব বণিক নাচের স্কুলে ভর্তি করেন। তারপর শুরু হয় জীবনের নিত্য প্রদর্শনীর জার্নি। বিভিন্ন অনুষ্ঠানে বিভিন্ন স্টেজ এর মধ্য দিয়ে এ অংকনা দাস নৃত্য প্রদর্শনীর খ্যাত লাভ করতে থাকে। ইলামবাজার বাসি তথা বীরভূম জেলা ও নিত্য প্রদর্শনী দেখে মুগ্ধ হয়।


পরে অংকনা দাসের বাবা সমীর কুমার দাস তিনি সিদ্ধান্ত নেয় যে অন্য কিছু একটা করার, তাই তার মেয়েকে ইন্ডিয়া বুক সব রেকর্ডে গট ট্যালেন্ট এর জন্য পৌঁছে দেয়। সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে সমীর কুমার দাস তিনি জানান আগামী দিনে আমার মেয়ে অঙ্কনা দাসের জন্য আমি আরো বড় প্ল্যাটফর্মে পৌঁছাতে চাই। এমনকি, এর জন্য বিশ্বভারতীর প্রাক্তন গবেষক ডক্টর অম্বিকা ভান্ডারীকে ইলামবাজারে আনেন। তাদের সামনে আট থেকে নয় রকমের নাচ প্রদর্শনী করা হয় এবং সবুজ সংকেত পাওয়া যায়। ফলে ইন্ডিয়া বুক সব রেকর্ড এ অঙ্কনা দাসের নাম উঠে যায়।




এই রকম অভাবনীয় সুকলা কৌশল নৃত্য প্রদর্শনীর মাধ্যমে ইন্ডিয়া বুক সব রেকর্ডে অঙ্কনাথ দাসের নাম ওঠাতে ইলামবাজার এলাকাবাসী ও বাড়ির লোক অত্যন্ত খুশি ও গর্বিত।।

নবীনতর পূর্বতন